রাজীব হোসেন বাবু: বিয়ের আসর থেকে নব বর পালিয়ে যাওয়ার কয়েক ঘন্টা পর মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার চরাঞ্চলে আজ শুক্রবার সকালে ইয়াসমিন আক্তার (১৯) নামে কনের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সে সদর উপজেলার শিলই ইউনিয়নের দেওয়ানকান্দি গ্রামের ফজল হকের মেয়ে। সকাল ১০ টার দিকে নিজ বাড়ির বসত ঘরের আঁড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে সদর থানা পুলিশ। বেলা ১২ টার দিকে নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। বিয়ের আসর থেকে বর পালিয়ে যাওয়ার ক্ষোভেই কিশোরী ইয়াসমিন গলায় ফাঁস লাগিয়ে আতœহত্যা করেছে বলে পুলিশ ধারনা করছে।
সদর থানার এসআই মো: সেলিম জানান, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে শিলই ইউনিয়নের দেওয়ানকান্দি গ্রামের মৃত হাফিজ উদ্দিনের ছেলে জহিরুল ইসলামের সঙ্গে কিশোরী ইয়াসমিনের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। সেই মোতাবেক বৃহস্পতিবার রাতে বিয়ের আয়োজন করা হয় কনে ইয়াসমিনের বাড়িতে।
এদিকে, বিয়ের আসর থেকে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১১ টার দিকে বর জহিরুল কৌশলে পালিয়ে যায়। এতে ইয়াসমিনের বিয়ে ভঙ্গ হলে ওই রাতের যে কোন সময় ইয়াসমিন গলায় ফাঁস লাগিয়ে আতœহত্যা করেছে বলে প্রাথমিক ভাবে পুৃলিশ নিশ্চিত হতে পেরেছে।#
ইউএনএসবিডি
====================
মুন্সীগঞ্জে তরুণীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার দেওয়ানকান্দি গ্রাম থেকে ইয়াসমিন আক্তার (১৯) নামে এক তরুণীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে নিজ বাড়ির বসত ঘরের আঁড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
পরে দুপুর ১২টার দিকে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ইয়াসমিন সদর উপজেলার শিলই ইউনিয়নের দেওয়ানকান্দি গ্রামের ফজল হকের মেয়ে।
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সেলিম বাংলানিউজকে জানান, বৃহস্পতিবার রাতে শিলই ইউনিয়নের দেওয়ানকান্দি গ্রামের মৃত হাফিজ উদ্দিনের ছেলে জহিরুল ইসলামের সঙ্গে ইয়াসমিনের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিয়ের আগেই রাতে ইয়াসমিন গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করছে পুলিশ।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
Leave a Reply